Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশনা মোতাবেক বকেয়া বিদ্যুৎ বিল আদায়ের জন্য সংযোগ বিচ্ছিন্ন অভিযান চলছে। সংযোগ বিচ্ছিন্ন এড়াতে আপনার সকল বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করে পরিশোধিত বিলের কপি সংযোগ বিচ্ছিন্নকারী দলকে দেখানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।উল্লেখ্য, স্পটে কোন বিদ্যুৎ বিলের অর্থ আদায়/গ্রহণ করা হবে না।

পল্লী বিদ্যুৎ সংক্রান্ত যেকোনো তথ্য ও সমস্যা জানাতে কল করুন ১৬৮৯৯ এই নাম্বারে।


সিটিজেন চার্টার

‘‘ এক অবস্থানে সেবা ’

 

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সদর দপ্তর/ জোনাল অফিসে ‘‘ এক অবস্থানে সেবা ’’ কেন্দ্রে আপনার যে কোন                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                অভিযোগ যেমন নতুন সংযোগ , বিদ্যুৎ বিভ্রাট, বিল সংক্রান্ত , মিটার সংক্রান্ত ,পূনঃ সংযোগ সংক্রান্ত , বিল পরিশোধের ব্যবস্থা ইত্যাদি জানা যাবে এবং এতদসংক্রান্ত বিষয়ে তথ্য পাওয়া যাবে।

 

নতুন  সংযোগ গ্রহনঃ

 

‘‘ এক অবস্থানের সেবা’’ থেকে নতুন সংযোগের আবেদন পত্র পাওয়া যাবে।

আবেদন পত্রটি যথাযথভাবে পূরণ করে নির্ধারিত সমীক্ষা ফি সমিতির ক্যাশ কাউন্টারে জমা করে জমা রশিদ ও আবেদনপত্রটি ‘‘এক অবস্থানের সেবা’’ এ জমা করলে আপনাকে আবেদন পত্রের ক্রমিক নং জানিয়ে দেয়া হবে।

৭(সাত) দিনের মধ্যে সমিতি কর্তৃক সমীক্ষা সম্পাদন করা হবে। সমিতি কর্তৃক সমীক্ষা সম্পাদনের পর পরবর্তী ৭(সাত) দিনের মধ্যে সমিতির কারিগরি উপদেষ্টা প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ষ্টেকিং শীট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) প্রস্তুত করা হবে। মালামাল প্রাপ্তি সাপেক্ষে ডিমান্ড নোট ও প্রাক্কলন ইস্যু করা হবে।

ডিমান্ড  নোটে উল্লেখিত প্রাক্কলন সমিতির ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদান করার পর ঠিকাদার কর্তৃক লাইন নির্মানের কাজ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ) সম্পন্ন  করা হবে।

পরবর্তীতে সমিতির প্রশিক্ষন প্রাপ্ত ইলেকট্রিশিয়ান দ্বারা আভ্যন্তরীন ওয়্যারিং সম্পন্ন করে রিপোর্ট দাখিল করতে হবে।

ওয়্যারিং পরিদর্শনের পর বিলিং শাখা কর্তৃক সিএমও অর্থাৎ মিটার স্থাপনের অর্ডার তৈরী করা হবে।

সিএমও তৈরীর পর নিপর বিভাগ কর্তৃক মিটার স্থাপনের ব্যবস্থা করা হবে।

যে কোন কারনে সংযোগ প্রদান সম্ভব না হলে আবেদনকারীকে পত্রের মাধ্যমে অবহিত করা হবে।

মিটার স্থাপনের পরবর্তী মাসের বিলিং সাইকেল অনুয়ায়ী গ্রাহকের প্রথম মাসের বিল ইস্যু করা হবে

 

বিল সংক্রান্ত  অভিযোগ :

 

বিল সংক্রান্ত যে কোন অভিযোগ যেমন বিল পাওয়া যায় নাই, বিল হারিয়ে গেছে , বকেয়া বিদ্যুৎ বিল, অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির জন্য ‘‘ এক অবস্থানের সেবা’’ এ যোগাযোগ করা হলে তাৎক্ষনিক সমস্যার সমাধান করা হবে।

কোন কারন বশতঃ যদি তাৎক্ষনিক সমাধান করা না যায় সেক্ষেত্রে দ্রুততর সময়ের মধ্যে নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

 

বিল পরিশোধঃ

‘‘ এক অবস্থানের সেবা’’ সংলগ্ন সমিতির ক্যাশ কাউন্টার/ নির্ধারিত ব্যাংকে গ্রাহক বিল পরিশোধ করতে পারবেন।

 

বিদ্যুৎ বিভ্রাট অভিযোগঃ

 

বিদ্যুৎ বিভ্রাট সংক্রান্ত আপনার যে কোন অভিযোগ সমিতির ‘‘ অভিযোগ কেন্দ্র ’’ অথবা ‘‘ এক অবস্থানের সেবা’’ কেন্দ্রে জানানো হলে তা অভিযোগ রেজিষ্টারে লিপিবদ্ধ করা হবে এবং পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

কোন কোন ক্ষেত্রে যদি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অভিযোগ নিষ্পত্তি করা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে তার কারন গ্রাহককে অবহিত করা হবে। 

 

‘‘ নতুন সংযোগের জন্য দলিলাদি ’’

 

নতুন সংযোগের জন্য প্রাক্কলন জমাদানের সাথে নিম্নোক্ত দলিলাদি দাখিল করতে হবে

 

সংযোগ গ্রহণকারীর সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত ২ কপি ছবি।

মালিকানা সংক্রান্ত- জমির দালিলের সত্যায়িত ফটোকপি (আবাসিক ব্যতিরেকে)। সংযোগ গ্রহণকারী ভাড়াটিয়া হলে মালিক ও ভাড়াটিয়ার মধ্যে ডিড অথবা মালিকের সম্মতি পত্র।

  ইউপি/ পৌরসভা চেয়ারম্যান কর্তৃক পরিচয়পত্র, ট্রেড লাইসেন্স (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিবেশ দূষণ সার্টিফিকেট (শিল্প সংযোগের ক্ষেত্রে)।

 

 

 

 

 

‘‘ ১৫০ কেভিএ এর ঊর্ধ্বে সংযোগের জন্য গ্রাহকের আরও যে দলিলাদি দাখিল করতে হবে ’’

 

পরিবেশ অধিদপ্তর হতে পরিবেশগত সনদপত্র জমা প্রদান করতে হবে।

পাওয়ার ফ্যাক্টরের মান ৯৫% এ উন্নীত করণের জন্য প্রয়োজনীয় অটো পিএফআই প্লান্ট স্থাপনের দলিলাদি, সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম।

প্রতিষ্ঠানের সকল বৈদ্যুতিক স্থাপনাদি এবং আভ্যন্তরীন ওয়্যারিং সমিতি কর্তৃক অনুমোদনের পর গ্রাহক কর্তৃক ট্রান্সফরমার ক্রয়ের টেষ্ট রেজাল্টসহ বাংলাদেশ বৈদ্যুতিক লাইসেন্সিং বোর্ড কর্তৃক চূড়ান্তভাবে অনুমোদনের ছাড়পত্র।

প্রতিষ্ঠানের আভ্যন্তরীন ওয়্যারিং পবিবোর্ডের স্ট্যান্ডার্ড মোতাবেক সমিতির অনুমোদিত ইলেকট্রিশিয়ান/ বৈদ্যুতিক লাইসেন্সিং বোর্ডের অনুমোদিত ইলেকট্রিশিয়ান/ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্থাপনের দলিলাদি জমা প্রদান করতে হবে। সকল বৈদ্যুতিক স্থাপনাদির ওয়্যারিং ডায়াগ্রাম এবং কার্য সম্পাদনকারী ব্যক্তি/ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্সের সত্যায়িত ফটোকপি জমা প্রদান করতে হবে।

 

নতুন সংযোগের জন্য আবেদন ফি

 

০১। বাড়ী/ বাণিজ্যিক/ দলগত/ দাতব্য প্রতিষ্ঠানের বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য নিম্নবর্নিত হারে সমীক্ষা ফি আবেদনপত্রের সাথে জমা দিতে হবে।

ক) একক আবেদন ফিঃ ১০০ টাকা

খ) ২ হতে ৯ জন পর্যন্ত গ্রাহকের ক্ষেত্রেঃ ১০০.০০ টাকা (জনপ্রতি)

                                                                                                                                                                                 গ) ১০ হতে ২০ জন পর্যন্ত গ্রুপ সম্বলিত গ্রাহকের ক্ষেত্রে ১৫০০.০০ টাকা (নির্ধারিত)।

ঘ) ২১ জন ও তদূর্দ্ধের গ্রুপ সম্বলিত গ্রাহকের ক্ষেত্রেঃ ২০০০.০০ টাকা (নির্ধারিত)।

 

০২। সেচ কার্য্যে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য আবেদনের সাথে ২৫০.০০ টাকা সমীক্ষা ফি জমা প্রদান করতে হবে।

০৩। যে কোন ধরনের অস্থায়ী সংযোগের জন্য ১৫০০.০০ টাকা সমীক্ষা ফি জমা প্রদান করতে হবে।

০৪।  বর্ণিত সংযোগ ও শিল্প প্রতিষ্টান ব্যতীত অন্য কোন সাময়িক/ স্থায়ী সংযোগের ক্ষেত্রে ১৫০০.০০ টাকা সমীক্ষা ফি জমা প্রদান করতে

        হবে।

০৫। যে কোন শিল্প সংযোগের জন্য সমীক্ষা ফি ২৫০০.০০ টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

০৬। বৃহৎ শিল্প প্রতিষ্ঠানের জন্য (এলপি)ঃ ৫০০০.০০ টাকা

০৭। লোড বৃদ্ধির জন্য (০ -  ১০) কিঃ ওঃ ঃ ১০০০.০০ টাকা

                          (১১ -  ৪৫) কিঃ ওঃ   ঃ ২০০০.০০ টাকা

                          (৪৬  -  উর্ধ্বে )ঃ  ৫০০০.০০ টাকা

 

‘‘বিদ্যুৎ সংযোগের জন্য জামানতের পরিমাণ’’

 

০১। বাড়ী / বাণিজ্যিক/ দাতব্য প্রতিষ্টানের ক্ষেত্রে ০.৫ কিঃ ওঃ পর্যন্তঃ ৫০০.০০ টাকা 

০.৬ কিঃ ওঃ হতে ১ কিঃ ওঃ লোডের জন্যঃ ৬০০.০০ টাকা

১ কিঃ ওঃ এর ঊর্দ্ধে প্রতি কিঃ ওঃ বা ভগ্নাংশের জন্য  ৬০০.০০ যোগ ২০০.০০ টাকা হারে জমা প্রদান করতে হবে।

০২। স্ট্রীট লাইটের ক্ষেত্রেঃ ৬ মাসের মিনিমাম বিলের টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

০৩। অগভীর নলকূপ ও এলএলপি-র ক্ষেত্রেঃ ১২৫ ঢ  অশ্বশক্তি ঢ ৫ মাস = .................টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

০৪। ৩ অশ্বশক্তি মোটরের জন্য সেচ অগ্রীম জামানত ৩০০০/= টাকা মাত্র জমা প্রদান করতে হবে।

০৫। গভীর নলকূপের ক্ষেত্রেঃ  ১২৫ ঢ  অশ্বশক্তি ঢ ৮ মাস = .................টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

০৬। শিল্প সংযোগের ক্ষেত্রেঃ  চুক্তিবদ্ধ রোড (কিঃ ওঃ) ঢ ৮ ঘন্টা ঢ ২৫ দিন ঢ ২মাস ঢ বিদ্যুতের হার= .......টাকা জমা প্রদান করতে হবে।

 

অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ সংক্রান্তঃ

 

মেলা, সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান , কমপ্লেক্স নির্মাণ, নির্মাণ কাজ এবং বাণিজ্যিক কার্যক্রমের নিমিত্তে ১ বছরের জন্য অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহন করতে পারবেন। ১ বছরের অতিরিক্ত সময়ের প্রয়োজন হলে আরও ১ বছর সময় বর্ধিত করা যাবে, সেক্ষেত্রে সমিতি বোর্ডের অনুমোদন প্রয়োজন হবে। সংযোগটির ধরণ শিল্প শ্রেণীর হবে এবং ডিমান্ড ও সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।

মিটার ও সার্ভিস ড্রপের ১১০% মূল্য পরিশোধ করতে হবে। তবে পরবর্তীতে মিটার ও সার্ভিস ড্রপ ব্যবহার যোগ্য হলে ১০০ % মূল্য ফেরৎ প্রদান করা হবে। ট্রান্সফরমার স্থাপন ও অপসারণ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) খরচ জমা প্রদান করতে হবে। দৈনিক ৬ ঘন্টা বিদ্যুৎ ব্যবহার হবে মর্মে আবেদনকৃত লোড অনুযায়ী অগ্রীম বিদ্যুৎ বিল জমা প্রদান করতে হবে। তবে প্রতি মাসে ব্যবহৃত বিদ্যুৎ বিলের অর্থ হতে সমন্বয় করা হবে। যদি কোন কারণ বশতঃ অস্থায়ী সংযোগ প্রদান সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ জানিয়ে গ্রাহককে পত্রের মাধ্যমে জানানো হবে।

 

 

 

 

লোড পরিবর্তন বা লোড বৃদ্ধি করণঃ

 

লোড বৃদ্ধির জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরমে সমীক্ষা ফি জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। লোড বৃদ্ধির চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। লোড বৃদ্ধির প্রাক্কলনসহ বৃদ্ধিকৃত লোডের জন্য অতিরিক্ত জামানত জমা প্রদান করতে হবে। প্রাক্কলন ও জামানতের অর্থ জমাদানের পর প্রয়োজনীয় ওয়্যারিং সম্পন্নের রিপোর্ট প্রাপ্তি সাপেক্ষে পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে মালামাল প্রাপ্তি সাপেক্ষে লোড বৃদ্ধির কার্য সম্পাদন করা হবে। যদি কোন কারন বশতঃ লোড বৃদ্ধি করা সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে উপযুক্ত কারণ জানিয়ে গ্রাহককে পত্র দিয়ে জানানো হবে।

 

গ্রাহকের নাম বা মালিকানা পরিবর্তন পদ্ধতিঃ

 

নাম বা মালিকানা পরিবর্তনকারী সামিতির জেনারেল ম্যানেজার/ ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার বরাবরে সাদা কাগজে আবেদন করতে পারবেন। নাম বা মালিকানা পরিবর্তনের জন্য কোর্টের এফিডেবিট এর কপি জমা প্রদান করতে হবে। সদ্যতোলা পাসপোর্ট সাইজের ২ কপি সত্যায়িত ছবি জমা প্রদান করতে হবে। ইউপি/ পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক নাগরিকত্বের সনদপত্র দাখিল করতে হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে চুৃক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। নাম বা মালিকানা পরিবর্তন ফি জমা প্রদান করতে হবে। সদস্য ফি বাবদ ২০/- টাকা জমা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনীয় বিদ্যুৎ বিলের অথবা সেচ অগ্রীম জামানত জমা প্রদান করতে হবে। এ সংক্রান্ত যাবতীয় অর্থ সমিতির ক্যাশ কাউন্টারে জমা প্রদানের পর নাম বা মালিকানা পরিবর্তন করা হবে।

 

গ্রাহকের মৃত্যুর কারনে নাম বা মালিকানা পরিবর্তন পদ্ধতিঃ

 

উপযুক্ত কারন জানিয়ে নাম বা মালিকানা পরিবর্তনের জন্য সমিতির জেনারেল ম্যানেজার / ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার বরাবরে লিখিত আবেদন করতে হবে। ইউপি/ পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক গ্রাহকের মৃত্যুর সনদপত্র দাখিল করতে হবে। ইউপি/ পৌরসভার চেয়ারম্যান কর্তৃক ওয়ারিশান সনদপত্র দাখিল করতে হবে। ওয়ারিশগনের (যদি থাকে) লিখিত না দাবী পত্র দাখিল করতে হবে। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে চুক্তিপত্র সম্পাদন করতে হবে। সদস্য ফি বাবদ ২০ টাকা জমা প্রদান করতে হবে। নাম বা মালিকানা সংক্রান্ত পরিবর্তন ফি জমা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজন অনুযায়ী বিদ্যুৎ বিলের জামানত জমা প্রদান করতে হবে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।

 

 

শ্রেনী ভিত্তিক বিদ্যমান বিদ্যুতের মূল্যহার

(০১-০৯-২০১২ হতে প্রযোজ্য )

 

ক্রঃ নং

গ্রাহক শ্রেনী

ব্যবহার

প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ খুচরা দর

০১

আবাসিক

ক) প্রথম স্লাব(লাইফ লাইন): ০১ থেকে ৫০ ইউনিট

৩.৮০

খ) দ্বিতীয় স্লাব: ১ থেকে ৭৫ ইউনিট ৩.৮০

৭৬ কিঃ ওঃ ঘঃ     থেকে   ২০০ কিঃ ওঃ ঘঃ পর্যন্ত

৫.১৪

২০১ কিঃ ওঃ ঘঃ    থেকে   ৩০০ কিঃ ওঃ ঘঃ পর্যন্ত

৫.৩৬

৩০১ কিঃ ওঃ ঘঃ    থেকে   ৪০০ কিঃ ওঃ ঘঃ পর্যন্ত

৫.৬৩

৪০১ কিঃ ওঃ ঘঃ    থেকে   ৬০০ কিঃ ওঃ ঘঃ পর্যন্ত

৮.৭০

৬০০ কিঃ ওঃ ঘঃ এর উর্ধ্বে

৯.৯৮

০২

বাণিজ্যিক

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৯.৮০

০৩

দাতব্য প্রতিষ্ঠান

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৫.২২

০৪

সেচ

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৩.৮২

০৫

জি,পি

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৭.৬৬

০৬

এল,পি

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৭.৫৭

০৭

রাস্তার বাতি

   ৭.১৭  

০৮

৩৩ কেভি

 প্রতি কিঃ ওঃ ঘঃ

৬.৪৮

 

·        পিক সময়ঃ বিকাল ০৫ টা থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত

·        অফ পিক সময়ঃ রাত ১১ টা থেকে পরদিন বিকাল ৫টা পর্যন্ত

 

উপরোক্ত বিদ্যুতের মূল্যহারের সাথে নুনতম চার্জ, ডিমান্ড চার্জ ,সার্ভিস চার্জ ও অন্যান্য শর্তাবলীসহ মূল্য সংযোজন কর যথারীতি প্রযোজ্য হবে। বিদ্যুতের মূল্যহার সরকার কতৃক অনুমোদিত এবং পরিবর্তনযোগ্য ।

 

                                            পার্শ্ব সংযোগ পরিহার করুন ,

                                      নিরাপদ বিদ্যুৎ ব্যবহার নিশ্চিত করুন

 

গ্রাহকের জ্ঞাতব্য বিষয়াবলী

 

*          সান্ধ্য পিক আওয়ারে বিদ্যুৎ  ব্যবহার সাশ্রয়ী হোন। আপনার সাশ্রয়কৃত বিদ্যুৎ অন্যকে আলো জ্বালাতে সহায়তা করবে।

*          সংযোগ বিচ্ছিন্ন এড়াতে নিয়মিত বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন  এবং সারচার্জ পরিশোধের ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন ।

*          বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয়কল্পে মান সম্মত এনার্জি সেভিং বাল্ব (CFL) ও বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার করুন।

*          টিউব লাইটে  Electronic Ballastব্যবহার করে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করুন ।

*          বিদ্যুৎ একটি মূল্যবান জাতীয় সম্পদ । দেশের বৃহত্তর স্বার্থে এই সম্পদের সুষ্টু ও পরিমিত ব্যবহারে ভূমিকা রাখুন ।

*          বৎসরান্তে  পবিস হতে আবাসিক গ্রাহকগনকে এবং অন্যান্য শ্রেনীর গ্রাহকগন কে আবেদন মোতাবেক  বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের প্রত্যয়ন পত্র প্রদান করা হয়।

*          মিটার রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব আপনার । এর সঠিক সুষ্টু অবস্থা ও সীল সমূহের নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন।

*          লোড শেডিং সংক্রান্ত তথ্য সংশ্লিষ্ট এলাকার আওতাধীন কন্ট্রোল রুম/ অভিযোগ কেন্দ্র থেকে জানা যাবে।

*              বিদ্যুৎ চুরি ও  এর অবৈধ বিদ্যুৎ ব্যবহার থেকে নিজে বিরত থাকুন ও অন্যকে নিবৃত করুন। বিদ্যুৎ চুরি ও  এর অবৈধ ব্যবহার রোধে আপনার জ্ঞাত তথ্য ‘‘গ্রাহক সেবা কেন্দ্র  ’’ এ  অবহিত করে সহযোগীতা করা আপনার দায়িত্ব ।

*          একটি সংঘবদ্ধ অসাধু চক্র চালু লাইন হতে ট্রান্সফরমার / বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি /তার চুরির সাথে জড়িত । সুতরাং আপনার এলাকার উপরিউক্ত চুরি রোধে তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করুন।

 

বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নকরণ এড়াতে যথাসময়ে বিদ্যুৎ বিল পরিশোধ করুন ।